প্রবাসী_মামার_বউ💝❤️🔥
আরিয়ান বললো মামি আমি বুঝতে পারেনি আসলে খুবই দুঃখিত তুমি এই সময় রুমে চলে আসবে। আমি লজ্জায় একাকার হয়ে গেলাম। মামি আমার সম্পূর্ণ উ*লঙ্গ অবস্থায় দেখে একবারে হা করে চেয়ে আছে আমার দিকে মামি একটা কথাই বলল আমার আরিয়ান কত বড় হয়ে গিয়েছে।
আরিয়ান তাড়াহুড়ো করে পাশে একটা লুঙ্গি ছিল সেটা পড়ে নিল। তখন মামীকে বলল মামী কিছু বলবা?
মামি তখন বলল খাবার দিয়েছি ডাইনিং টেবিলে খেতে আয়।
আরিয়ান তখন বলল মামী আমি তো কিছুক্ষণ আগে খেয়ে এলাম।
আবার কি খাবার দিয়েছো?
মামি বলল তোর নানি তোর জন্য পায়েস রান্না করেছে।
তোর অনেক ফেভারিট খাবারই পায়েস সেই জন্য তোর নানী নিজ হাতে রান্না করেছে।
তোর নানি খাবার টেবিলে অপেক্ষা করতেছি তুই দ্রুত চলে আয়।
আমি কিছুক্ষণ পরে খাবার টেবিলে গেলাম। নানী আমাকে বলল তোর এতক্ষণ লাগে রুম থেকে আসতে।
নানীকে বললাম আমি একটু কাপুড় চেঞ্জ করছিলাম একটু ফ্রেশ হয়ে নিলাম।
নানী তো যাই হোক তোর আম্মু কেমন আছে আরিয়ান?
আরিয়ান তখন বলল হ্যাঁ নানি আম্মু ভালো আছে এবং বাবা ও ভালো আছে।
খাবার খাওয়ার সময় তখনই মামা কল করলো এর আগে আর মায়ের সাথে কথা বলেছিল মামা।
আমি এখানে আসবো মামা জানে।
কল করে মামা আমাকে বলল আরিয়ান তুই কেমন আছোস।
আমি তখন বললাম জি মামা আলহামদুলিল্লাহ আমি ভালো আছি।
মামা তুমি কেমন আছো?
মামা ও আমাকে বলল হ্যাঁ বাবা আমি ভালো আছি।
মামা আমাকে বলল আরিয়ান তুই এখন যথেষ্ট ম্যাচুয়েট এখন তোর ভালো-মন্দ বুঝার ক্ষমতা আছে।
বাড়িতে তোর নানি এবং তোর মামী থাকে।
এখন থেকে বাইরের বাজারের যে কোন কাজগুলো তো একটু সামলে নিস্ বাবা।
আরিয়ান তখন বলল হ্যাঁ মামা তোমার কোন টেনশন করা লাগবে না আমি যেহেতু এখানে আসছি।
সবকিছু দেখে রাখবো ইনশাআল্লাহ।
এই বলে মামা ফোন কেটে দিল। এবার নানি গল্প করা শুরু করলো আমার সাথে অনেক।
এর সাথে মামী ও আমাদের সাথে আছে।
আমি অনেক লজ্জা পেয়েছি মামী আমার এই অবস্থা দেখার কারণে। মামী আমাকে দেখে একটু কেমন করে হাসছে আমি কিছুটা বুঝতে পারলাম।
মামী তখনই নানীকে বললেন আমাদের আরিয়ান অনেক বড় হয়ে গেছে সেটা হয়তোবা আমরা জানতাম না আমাদের বাড়িতে না আসলে।
নানী তখন মামীকে বললেন, বড় তো হবেই যেহেতু এখন বড় ক্লাসে পড়াশোনা করছে আমাদের আরিয়ান।
অনেকক্ষণ গল্প করার পরে আমি আমার রুমে চলে আসলাম। এবং নানি এবং মামী সবার রুমে চলে গেলেন।
রুমে যাওয়ার কিছুক্ষণ পরে আমার আম্মু আমাকে কল দিয়ে বলল?
আরিয়ান সবকিছু ঠিক আছে তো?
আরিয়ান তখন বলল হ্যাঁ আম্মু সবকিছু ঠিক আছে,
তোর ওখান থেকে কলেজ কতদূর?
আরিয়ান তখন বলল আম্মু বেশি দূর না।
আম্মু বললেন আচ্ছা বাবা সমস্যা নেই ঠিকভাবে লেখাপড়া করবি আর তোর নানি এবং মামীকে খেয়াল রাখবি।
আরিয়ান তখন আম্মুকে বললেন তোমার এই নিয়ে টেনশন করতে হবে না আমি ভালো আছি এবং না নিয়ে এবং মামীকে ঠিকভাবে দেখে রাখবো।
আরিয়ান- সে তো অনেকক্ষণ জার্নি করার পরে বাড়িতে এসেছি একটু ঘুমানোর প্রয়োজন।
যাক একটু ঘুমিয়ে নিলাম।
ঘুম থেকে উঠে দেখি মোবাইলে বেজে গেছে রাত ৯ টা।
এরই মধ্যে আমার রুমে মামী হাজির। ওই এতক্ষণ কিসের জন্য ঘুমাচ্ছিস?
আমি বললাম মামী এত জার্নি করি নাই তো। এইজন্য একটু চোখটা লেগে গেছে।
মামি তখন বলল ঠিক আছে ফ্রেশ হয়ে নে ডাইনিং টেবিলে খাবার দিয়েছি তোর নানি তোর জন্য অপেক্ষা করছে।
আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে মামী আমি এখনই রেডি হচ্ছি।
মামী আচ্ছা আমি তো রুমে আছি তুই ফ্রেশ হইয়ে নে।
আচ্ছা ঠিক আছে মামী তুমি বসো আমি ফ্রেশ হয়ে আসছি।
আমি ওয়াশরুমে যাইয়া কিভাবে পানির ট্যাবটা ছাড়বো সেটা হয়তো আমি জানিনা।
মামী কে ওয়াশরুমে ডাকলাম।
মামি ও আমার ডাকে দ্রুত চলে আসলো। এসে বলল কি হয়েছে আরিয়ান?
দেখো না আমি আমি পানি ছাড়বো কিভাবে অন করব সেটা বুঝতে পারছি না।
আমার পরনে ছিল একটা টাওয়াল। মামি কিভাবে যেন তাকিয়ে আছে আমার দিকে। পানি ছেড়ে দিয়ে দিল তখনি আমার টাওয়াল টা আবার খুলে গেল।
টাওয়াল টা যখনই খুলে গেল মামী তখনই আমাকে জড়িয়ে ধরে বললো আমাদের আরিয়ান অনেক বড় হয়ে গিয়েছে।
মামী ওয়াশরুম থেকে দ্রুত চলে গেলেন। এবং আমাকে বললেন দ্রুত কাজ ছেড়ে খাবার টেবিলে আয়।
আমি বললাম আচ্ছা মামী তুমি যাও আমি আসছি।
আরিয়ান তখন ভাবতে লাগলো আমি একটা জিনিস বুঝতে পারছি না।
কেন বারবার মামী আসলে আমার কাপড়-চোপড় এমন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে।
আমার সাথে এ কি হতে যাচ্ছে।
মামি অলরেডি দুইবার আমার উল**ঙ্গ অবস্থায় দেখে ফেলেছে।
এটা অনেক ভাবতে লাগলাম এরই মধ্যে আবার জোরে ডাকতে লাগলেন মামী।
আরিয়ান তোর কি এখনো হয় নাই তোর নানি তোর জন্য অপেক্ষা করছে?
আরিয়ান তখন বলল এইতো মামি চলে আসছি আমি।
আবার একসাথে খাবার শেষ করলাম এবং আমার রুমে চলে আসলাম ।
আরিয়ান-আমি আমার রুমে এসে মোবাইল একটু ফেসবুক টিপছি।
তখন ঠিক রাত ১১ টা বাজে।
মামী আমার রুমে এসে ডাক দিয়ে বললো?
আরিয়ান তোমার পদ্ধতি কোন কিছু লাগে কোন লজ্জা পাবে না আমাকে বলবা।
আমিও মামীকে বললাম আচ্ছা ঠিক আছে মামী আমার যদি কিছু প্রয়োজন হয় তাহলে তোমাকে ডাক দেবো।
তারপর মামি আমাকে বলল কি করছো আরিয়ান?
আরিয়ান তখন বলল মামী একটু ফেসবুক দেখছি।
মামি তখন বলল আমার ফেসবুকে তুমি এড আছো?
আরিয়ান তখন বলল কই না তো মামী তোমার ফেসবুক আছে?
কি বলো আরিয়ান তুমি আমার ফেসবুক আছে তুমি জানো না?
নাতো মামি আমি তো জানি না তোমার ফেসবুক আছে?
আচ্ছা তোমার ফোন দাও আমার ফেসবুকে আমি এড করে নিচ্ছি?
আরিয়ান তার ফোনটা দিয়ে দিল.?
মামি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাইল আরিয়ান একসেপ্ট করে নিলাম।
মামির ফেসবুকে যে ছবি দেখছি ওমা টসটসে একদম ২৫ বছরের যুবতী।
আমি তখন বললাম আমি মামি তোমার এত সুন্দর ছবি পোস্ট করছো?
আর বলো না আরিয়ান আমি তো ফেসবুক চালাতে চাইছিলাম না।
তোমার মামা আমাকে জোর করে বলে ফেসবুক চালায় সমস্যা নাই।
যখন ভালো লাগে না আমি ও একটু ফেসবুক চালাই।
এই বলে দুজনে অনেকক্ষণ আড্ডা দিলাম। আড্ডা দেওয়ার পরে মামি দেখছি হঠাৎ করে বেডে শুয়ে পড়লেন?
আরিয়ান তখন মামীকে বললেন মামি তুমি কি ঠিক আছো?
মামি তখন বললেন আরিয়ান আমার একটু কেমন ঘাড় ব্য*থা করছে।
আরিয়ান তখন বলল মামী আমি কি ডক্টর খবর দেবো?
আরে বোকা ছেলে না ডাক্তার লাগবে না
তুমি এক কাজ করো আমার একটু ঘাড়টা মা*লিশ করে দাও ওখানের ম*লমটা নিয়ে আরিয়ান আচ্ছা মামী আমি মলমটা নিয়ে তোমাকে একটা মালিশ করে দিচ্ছি।
ম*লমটা নিয়ে মা*লিশ করতে করতে মামী কেমন যেন হয়ে উঠছে!